






























রুগীর অভিভাবক সূত্রে জানা গেছে, শনিবার রাত ৭টায় উপজেলার করিয়া কলন্দা গ্রামের লক্ষীর স্ত্রী আদরী ৩ সন্তানের জননী,তার বাচ্চা ইস্যুর সময় হলে তার অভিভাবকরা তাকে শিরোমনি ক্লিনিকে নিয়ে যায়। এসময় ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ তাকে ওটি রুমে নিয়ে যায়। গর্ভবতী মাকে নরমালে বাচ্চা ইস্যুর চেস্টা করার পর ব্যর্থ হলে ক্লিনিকের মালিক অবসর প্রাপ্ত ডাক্তার কমলা কান্ত বর্ম্মন অস্ত্রোপচার করে জমজ দুটি সন্তান বের করে তার ১ টি মেয়ে এবং অপরটি ছেলে। ম্যানেজার অভি চন্দ্র বলেন, সিজারের পর রুগীর একলেমসিয়া দেখা যায়। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রাত ১০টায় দিনাজপুর হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়। হাসপাতালে যাওয়ার আগেই পথিমধ্যে রুগী মারা যায়। তিনি বলেন, জমজ শিশু দুটি এখনো সুস্থ্য রয়েছে।
আরো জানাগেছে, গত ২৫ আগষ্ট শিরোমনি ক্লিনিকে একই ঘটনায় উপজেলার কালুগাঁও গ্রামের সুরেনের স্ত্রী মালা রাণীর সিজারের ১৫ মিনিট পর শিশু মারা যায়। ইতিপূর্বে আরো ৩ শিশুর মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে বলে সূত্রে জানাগেছে। এ প্রসঙ্গে ক্লিনিকের মালিক ডাঃ কমলা কান্ত বর্ম্মন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, গর্ভবর্তী মাকে অপারেশনের আধা ঘন্টা পর হাই প্রেসার হওয়ায় ব্রেন স্টক করে। তাৎক্ষনিক ভাবে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য দিনাজপুর হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়। হাসপাতাল যাওয়ার সময় পথিমধ্যে রুগী মারা যায়। এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য পঃ পঃ কর্মকর্তা ডাঃ আব্দুস সামাদ চৌধুরী বলেন, আমি কিছুই জানিনা, তবে শুনেছি কি যেন শিরোমনিতে হয়েছে। আগে বিস্তারিত জানি তার পর না হয় বলবো।