






























ওনার একমাত্র সন্তান বেলাল মিয়া ও তার স্ত্রী হাজেরা খাতুন ,
ছেলে ও ছেলের বউ খুবই অবহেলা করে বৃদ্ধা হাসপতিন্নেছাকে কারন বয়সের ভারে অনেক সময় বৃদ্ধা মা পায়খানা পস্রাব করে ফেলে কাপড়ে ৷ ছেলে ও ছেলের বউ বৃদ্ধা মায়ের প্রতি অবহেলা করতে করতে এমন পর্যায়ে চলে যায় যে, একদিন বেলাল মিয়া ও তার স্ত্রী বৃদ্ধা হাসপতিন্নেছা কে বাড়ির পাশে জংঙ্গলে ফেলে দিয়ে শহরে পালিয়ে যায় ৷
বিষয়টি ঐ এলাকার চেয়ারম্যানের মাধ্যমে আমার নজরে আসলে খোজ নিয়ে দেখলাম বৃদ্ধা হাসপতিন্নেছার দায়িত্ব নিতে কেউ এগিয়ে আসে নাই ৷ তবে কি অযত্নে অবহেলায় ক্ষুদায় এক বৃদ্ধা মা দুনিয়া থেকে বিদায় নেবে ...? এটি কোনভাবেই মানতে পারলাম না তাই মানবিক পুলিশ ইউনিট সিএমপির পক্ষ থেকে প্রতিমাসে ৫০০০ পাঁছ হাজার টাকা করে ওনার ভরন পোষনের জন্য দিয়ে স্থানিয় এক মহিলার বাসায় ওনাকে রাখা হয় ৷
— বৃদ্ধা হাসপতিন্নেছা যতদিন বাছঁবে কিংম্বা কেউ দায়িত্ব না নেবে ততদিন পর্যন্ত আমাদের এই মাসিক ৫ হাজার টাকা করে সহায়তা অব্যাহত থাকবে ৷ আপন ছেলে জঙ্গলে ফেলে দিলেও বাংলাদেশ পুলিশ হয়ে থাকুক তার সন্তান হয়ে ৷
শওকত হোসেন—{ মানবিক পুলিশ ইউনিট সিএমপি }