





























এ ব্যাপারে র্যাবের পক্ষ থেকে স্থানীয় সাংবাদিকদের কোন তথ্য দেওয়া না হলেও পুলিশ, স্থানীয় সূত্র ও প্রত্যক্ষর্শীরা জানান, র্যাবের অভিযানে ৫ লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে। অভিযানের সময় কবির হাজীর ছোট ছেলে মনির হোসেন (২) এবং শফিউল্লাহ নামের একজন কাজের ছেলেকে আটক করা হয়েছে।
আলীকদম থানার ওসি নাসির উদ্দিন জানান, র্যাব সদস্যরা অভিযানের পর জব্দকৃত ইয়াবা ও আটককৃতদের নিয়ে থানায় আসেন। তবে জব্দকৃত ইয়াবা কিংবা আটককৃতদের থানায় হস্তান্তর করা হয়নি। ওদেরকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য র্যাব নিয়ে যায়।
স্থানীয়দের অভিযোগ, কবির হাজী একজন চিহ্নিত রোহিঙ্গা নাগরিক। ২০০৮ সালের ভোটার তালিকায় উপজেলা ট্রাস্কফোর্স কমিটি তাকে রোহিঙ্গা লিডার হিসেবে শনাক্ত করায় ভোটার হতে পারেনি সে সময়। কিন্তু পরে পটিয়ায় তিনি ভোটার হন। এরপর আলীকদমের ভোটার তালিকায় তার নাম ট্রান্সফার করা হয়। কবির হাজী প্রচুর অর্থবিত্ত ও জমির মালিক। তার প্রথম সন্তান মোহাম্মদ আলী সৌদি প্রবাসী। তার বাকী ৩ সন্তান মোহাম্মদ নূর, মোহাম্মদ নবী ও মনির হোসেন ইয়াবা ব্যবসায় জড়িত।
এর আগে মোহাম্মদ নূর ও মোহাম্মদ নবী ইয়াবাসহ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে আটক হন। কিন্তু বারবার তারা আটক হয়েও অজ্ঞাতকারণে জামিনও পেয়ে যায়! জামিনে এসে তারা পুনরায় ইয়াবা ব্যবসা চালিয়ে যায়।